5

তিন টাকার ইকোনো, বাংলাদেশী এক ললনা এবং মুখোমুখি অতীত

সেদিন ক্লাসে আমার পাশে একটা মেয়ে এসে বসে। প্রথমে আমি ভেবেছি সে ইন্ডিয়ান। পরে দেখি সে বাংলাদেশী। তা বুঝতে পারি তার লেখার কলম দেখে। সেই ইকোনো ডি এক্স বলপেন। আমি তাকে বললাম এই কলম আপনার কাছে কিভাবে এলো? এটা তো এখন বাংলাদেশে জাতীয় জাদুঘরে থাকার কথা। টিকেট কেটে এটা আমারা দেখতে যাব।




একটা কম্বিনেশন ছিল ; মাথায় চকচকে করে সরিষার তেল, হাত লম্বা শার্টের কলারের বোতাম লাগানো, বুক পকেটে ইকোনো ডি এক্স বলপেন, স্টেট পেন্টস, পায়ে হাওয়াই চপ্পল। সাথে একটা ছাতা হলে আরও ভাল।

ললনা বলল কলমটা এখনও পাওয়া যায় মাঝে মাঝে। তবে বেশীদিন পাওয়া যাবে না। সবাই এখন জেল-পেন ব্যবহার করে। টিকে থাকতে হলে নাম ঠিক রেখে জেল-পেন বাজারজাত করতে হবে। আমিও বলি,ইকোনো ডি এক্স যেভাবেই হোক টিকে থাকুক। অতীত প্রেমের তিক্ত স্মৃতির মত টিকে থাকুক আজীবন।

ছবিসত্ত্বঃ সংরক্ষিত


5 মন্তব্য:

© ডিউক জন বলেছেন...

'অতীতপ্রেমের তিক্ত স্মৃতি' বলতে মনে পড়ল কালি লিক হয়ে যাবার কথা। বুকপকেটের কাছটায় কালি লেপ্টে শার্ট নষ্ট হয়ে যাওয়া, আর মায়ের বকুনি।

সায়ন বলেছেন...

এই বিষয়টা লিখতে একদম ভুলে গিয়েছি। আমার একটা বদঅভ্যাস ছিল। কলম কামড়ানো। কলমের উপরের দিক মুখে নিয়ে টান দিতাম। কালি সোজা মুখে। দাত একটাও সাদা থাকত না।
@ © ডিউক জন

© ডিউক জন বলেছেন...

'অতীতপ্রেমের তিক্ত স্মৃতি' বলতে মনে পড়ল কালি লিক হয়ে যাবার কথা। বুকপকেটের কাছটায় কালি লেপ্টে শার্ট নষ্ট হয়ে যাওয়া, আর মায়ের বকুনি।

সায়ন বলেছেন...

টেস্টিং

সায়ন বলেছেন...

এই বিষয়টা লিখতে একদম ভুলে গিয়েছি। আমার একটা বদঅভ্যাস ছিল। কলম কামড়ানো। কলমের উপরের দিক মুখে নিয়ে টান দিতাম। কালি সোজা মুখে। দাত একটাও সাদা থাকত না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আপনার মন্তব্য পেলে খুশি হবো। সেটা যতই তিক্ত হোক না কেনো। আপনার সদয়/অসদয় মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

এলো যখন সারাটি নাই গেল চলে জানাল তাই

free counters

তোমার বাস কোথা হে পাঠক?

Visitor Map